ঈদের পরেও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে মাংস

Looks like you've blocked notifications!
ফাইল ছবি : ফোকাস বাংলা  

ঈদ শেষেও বাজারে গরু, খাসিসহ সব ধরনের মুরগির মাংস বাড়তি দরে বিক্রি হচ্ছে। 

আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ানবাজার, মিরপুর, যাত্রাবাড়ী, শনির আখড়া, মুগদা, রামপুরাসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে গরুর মাংস কেজি প্রতি ৭৮০ টাকা, খাসির মাংস কেজি প্রতি ১১০০ থেকে ১৩০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মুরগির বাজারে গিয়ে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগিও বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা দরে। সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা, কক প্রতি কেজি ৩৩০ থেকে ৩৫০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা, বড় আকারের সোনালী মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া দেশি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ থেকে ৭০০‌ টাকায়। 

কাঁচাবাজারে গিয়ে দেখা গেছে, প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০-৫৫ টাকা দরে। পেঁয়াজের  প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৬৫ টাকা দরে। আমদানি করা প্রতি কেজি চায়না রসুন ২২০ থেকে ২৩০ টাকা এবং দেশি রসুন ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চায়না আদা কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৩০ টাকা দরে।

মাছের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি বড় রুই ৪৫০ টাকা, মাঝারি রুই ৩৫০ টাকা, তেলাপিয়া ২৫০ টাকা, বড় পাঙাশ ২৮০-৩০০ টাকা, আকার ভেদে ইলিশ মাছ ১০০০-১২০০ টাকা, বড় কৈ ৬০০ টাকা, শিং ৮৫০ টাকা, বোয়াল ৫০০-৭০০ টাকা, কালবাউশ ৪৫০ টাকা ও আইড় ৬০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।  এছাড়া, ছোট চিংড়ি ৩০০ টাকা, বড় চিংড়ি ৮০০ টাকা, মলা ৩০০ টাকা, পাবদা ৫০০ টাকা ও লইট্টা মাছ ৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।