ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে প্রাথমিকের বৃত্তি পরীক্ষা
চলতি বছরে প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। গত তিন বছর করোনাসহ বিভিন্ন কারণে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা হয়নি। সম্প্রতি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিদ্যালয় অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বিদ্যালয়) মুহিবুর রহমান আজ শনিবার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২৮ নভেম্বর এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় বর্তমানে প্রচলিত পদ্ধতিতে প্রাথমিক বৃত্তি অব্যাহত থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে এ বৃত্তি পরীক্ষা নিতে হবে। তবে এ পরীক্ষা সব শিক্ষার্থী দিতে পারবে না। বিদ্যালয়ের বাছাই করা ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী এ পরীক্ষা দিতে পারবে।
প্রতিটি উপজেলা সদরে হবে এ পরীক্ষা। এ জন্য মোট শিক্ষার্থীর ১০ শতাংশ হিসাব করে কেন্দ্রের সংখ্যা নির্ধারণ করে ৬ ডিসেম্বরের মধ্যে তথ্য পাঠাতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আগে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ভিত্তিতে প্রাথমিক বৃত্তি দেওয়া হতো। যেহেতু সমাপনী পরীক্ষা বাদ দেওয়া হয়েছে, তাই বিকল্প হিসেবে পুরোনো পদ্ধতির মতো করে বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।