স্বাধীনতা দিবসে কুয়েতে কূটনীতিকদের অভ্যর্থনা দেওয়া হচ্ছে না
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রতিবছরের মতো এবার বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক ও গণ্যমান্য ব্যক্তির সম্মানে অভ্যর্থনা ও নৈশভোজের আয়োজন করছে না কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃপক্ষ। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবছর ২৬ মার্চ সন্ধ্যায় হোটেল ক্রাউন প্লাজায় কূটনীতিকদের অভ্যর্থনা করে থাকে দূতাবাস কর্তৃপক্ষ।
একটি বিশেষ সূত্রে জানা যায়, এবার স্বাধীনতা দিবসে কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রাষ্ট্রদূত না থাকায় এবং বাজেট নির্ধারণসহ কিছু কারণে এই অভ্যর্থনা পর্ব থাকবে না। তবে ওই দিন সকালে দূতাবাসে পতাকা উত্তোলনসহ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করবে দূতাবাস।
স্বাধীনতা দিবসে বিভিন্ন দেশে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস কর্তৃপক্ষ অন্য দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিকদের অভ্যর্থনা দেয়। এ ছাড়া বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য সবার মধ্যে তুলে ধরা হয়।
গত ১৭ ফেব্রুয়ারি সাবেক রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসহাব উদ্দিন তাঁর চুক্তি শেষে কুয়েত ত্যাগ করেন। তখন থেকে কুয়েতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রাষ্ট্রদূত নেই।
২০ মার্চ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আওয়ামী লীগ নেতা এস এম আবুল কালামকে কুয়েতে নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগের কথা জানানো হয়।
নতুন রাষ্ট্রদূত কুয়েতে দূতাবাসে যাওয়ার আগপর্যন্ত কাউন্সেলর এস এম মাহবুবুল আলম সিডিএ দায়িত্ব পালন করবেন।