উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে আরও যারা বিজয়ী
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে ভোটগ্রহণ হয়েছে গতকাল বুধবার (২৯ মে)। এই ধাপে ১০৯ উপজেলায় ভোটগ্রহণের কথা থাকলেও ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ২২ উপজেলায় স্থগিত রাখা হয়। এতে ৮৭ উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। ভোট গণনা শেষে গতকাল সন্ধ্যার পর থেকেই এই ধাপের ফলাফল আসতে শুরু করে।
আরও পড়ুন : চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত যাঁরা
এনটিভির প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্য অনুযায়ী এ ধাপে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে আরও যারা নির্বাচিত—
কিশোরগঞ্জ
কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে লাঙ্গল প্রতীকে জহিরুল ইসলাম ভূইয়া শাহিন টানা দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী, মো. জহিরুল ইসলাম ভূইয়া শাহিন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৭২৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী গিয়াস উদ্দিন লাকী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ৬৩৫ ভোট। মো. জহিরুল ইসলাম ভূইয়া শাহিন জেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহ্বায়ক।
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন হেলিকপ্টার প্রতীকে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী অ্যাডভোকেট মোজাম্মেল হক মাখন পেয়েছেন ২৭ হাজার ৯২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী শফিউল আলম জনি দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৬৪৮ ভোট। তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় আছেন।
কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে টানা দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত হয়েছেন মোটরসাইকেল প্রতীকে আছিয়া আলম। প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী, আছিয়া আলম পেয়েছেন ২৩ হাজার ৫৬৯ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী আনারস প্রতীকে বোরহান উদ্দিন চৌধুরী বুলবুল পেয়েছেন ১৩ হাজার ৫৬৪ ভোট। আছিয়া আলম আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ছোট বোন।
কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে টানা তৃতীয়বারের মতো জয়লাভ করেছেন চৌধুরী কামরুল হাসান। প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী, নির্বাচনে চৌধুরী কামরুল হাসান কাপ পিরিচ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৪৬৪ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী অ্যাডভোকেট আবুল কাউছার খান মিলকী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ১৯০ ভোট।
রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে নিয়োজিত অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কাজী মহুয়া মোমতাজ নির্বাচনের ফলাফলের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জামালপুর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে জামালপুরের দুই উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে মেলান্দহ উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. দিদারুল পাশা ও মাদারগঞ্জে উপজেলা আওয়ামী লীগের অব্যাহতিপ্রাপ্ত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান রহমতুল্যাহ চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।
মেলান্দহ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. দিদারুল পাশা মোটরসাইকেল প্রতীকে ৭৮ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. এমদাদুল ইসলাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৩১১ ভোট। এ ছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো. ইব্রাহিম খলিলুল্যাহ চশমা প্রতীকে ৪৩ হাজার ৩৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুহাম্মদ হাসমত উল্লাহ তালা প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৩৩২ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জোনাকি কলস প্রতীকে ২৭ হাজার ৬৮০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফারজানা ফরিদ ফুটবল প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬১৮ ভোট।
এদিকে, মাদারগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে টানা তিনবার নির্বাচিত বর্তমান উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ওবায়দুর রহমান বেলালকে পরাজিত করে প্রথমবারের মতো চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের অব্যাহতিপ্রাপ্ত যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান রহমতুল্যাহ। বেসরকারি ফলাফলে রায়হান রহমতুল্যাহ কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ৩২২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ওবায়দুর রহমান বেলাল দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ২২৫ ভোট। এ ছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো. হেলালুর রহমান টিউবয়েল প্রতীকে ৫৫ হাজার ৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শফিকুল তালা প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ১৭৭ ভোট। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে লাইলী বেগম ফুটবল প্রতীকে ৫০ হাজার ২৩৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোছা. ডলি আক্তর কলস প্রতীকে পেয়েছেন ৪১ হাজার ২৮৭ ভোট।
নোয়াখালী
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে নোয়াখালীর তিনটি উপজেলায় ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে গতকাল বুধবার। বেসরকারি ফলাফলে জয়ী ব্যক্তিদের তিনজনই আওয়ামী লীগের নেতা।
সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটির সাবেক সদস্য ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান এ কে এম সামছুদ্দিন জেহান আনারস প্রতীকে ৪৭ হাজার ৫৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থক এম এইচ শওকত রেজা চৌধুরী আরমান কাপ পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৭৭৬ ভোট।
বেগমগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাহেদ শাহরিয়ার দোয়াত কলম প্রতীকে ৩৬ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন আজিম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৭২৫ ভোট।
অপরদিকে, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য গোলাম শরীফ চৌধুরী পিপুল আনারস প্রতীকে ৪৮ হাজার ১৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৮৬৯ ভোট।
এদিকে, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নানা অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট বর্জন করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাই মো. শাহাদাত হোসেন ও আরেক প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল। তাদের সঙ্গে একই অভিযোগে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী ফাতেমা বেগম ওরফে পারভীনও। ভোটগ্রহণ শুরুর দুই ঘণ্টার মাথায় ৭১টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪০টি দখল করে সিল মারার অভিযোগে তারা ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। এ সময় তারা এই ভোট বাতিল করে নতুন নির্বাচনের দাবি করেন।
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. আনোয়ার সাদাত। তিনি কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৬৩ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. ইবরাহীম খলিল নয়ন। তিনি টিউবয়েল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৫১৬ ভোট। নারী ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন শিরিন ইসলাম। তিনি কলস প্রতীকে পেয়েছেন ৭১ হাজার ৫৯৫ ভোট।
এ জেলার ইশ্বরগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন বদরুল আলম প্রদীপ। তিনি আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৩৯২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন রাসেল মিয়া। তিনি তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৯৪৭ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন শেফালী হামিদ। তিনি হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ৪৯ হাজার ৭৪৭ ভোট।
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. হারুন অর লশিদ হারুন। তিনি ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৬২ ভোট। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. রফিকুল ইসলাম। তিনি মাইক প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫২৭ ভোট। নারী ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন সংগীতা রানী সাহা। তিনি কলস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৮ হাজার ৯৯২ ভোট।
লক্ষ্মীপুর
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলায় ৬৯ হাজার ৭০৪ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এ কে এম সালাহ উদ্দিন টিপু। গতকাল বুধবার (২৯ মে) দিনগত রাত ১২টার দিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) পদ্মাসন সিংহ বেসরকারিভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন।
প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী, টানা তৃতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি টিপু। প্রথমবার নৌকা প্রতীক নিয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। দ্বিতীয়বার দলের বিরুদ্ধে গিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন তিনি। এবার বিপুল ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হলেন তিনি।
টিপুর প্রতিদ্বন্দ্বীদের মধ্যে ঘোড়া প্রতীকে রহমত উল্লাহ বিপ্লব ছয় হাজার ৩৯৭, দোয়াত কলমে আবুল কাশেম তিন হাজার ৫০৫, মোটরসাইকেল প্রতীকে মো. নিজাম উদ্দিন এক হাজার ২৫৯ ও আনারস প্রতীকে আবুল কাশেম চৌধুরী ৭৬২ ভোট পেয়েছেন।
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে ভাইস চেয়ারম্যান পদে। এতে বই প্রতীকে জেলা শ্রমিক লীগের আহ্বায়ক মো. ইউছুফ পাটোওয়ারী ৩৩ হাজার ৬১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী মাইক প্রতীকের হাফিজ উল্যা পেয়েছেন ৩১ হাজার ১৫৬ ভোট। তারা ছাড়াও আরও তিনজন ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফরিদা ইয়াসমিন লিকা ৬১ হাজার ৭৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ফুটবল প্রতীকে কাজী খালেদা আক্তার ২৮ হাজার ৭১৫ ভোট পেয়েছেন। এ পদে আরও একজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন।
রাজশাহী
রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মো. আফজাল হোসেন বকুল আনারস প্রতীকে ৩১ হাজার ১১৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোহাম্মদ বিন বেল্লাহ টিউবওয়েল প্রতীকে ৩০ হাজার ৩৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোসা. হাবিবা বেগম পদ্মফুল প্রতীকে ৪২ হাজার ৯৮৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
রাজশাহীর পবা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মো. ফারুক হোসেন ডাবলু আনারস প্রতীকে ৩৪ হাজার ৪৬৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। ভাইস চেয়ারম্যান পদে মো. ফরিদুল ইসলাম টিউবওয়েল প্রতীকে ১৭ হাজার ৩৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোসা. পপি খাতুন বৈদ্যুতিক পাখা প্রতীকে ২৪ হাজার ২৭৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ নেতা বর্তমান চেয়ারম্যান দেওয়ান আল তানভীর আশরাফী চৌধুরী নির্বাচিত হয়েছেন। আনারস প্রতীকে তার প্রাপ্ত ভোট ২৫ হাজার ৬৬১। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আরিফুল ইসলাম জুয়েল দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২১ হাজার ২২৯ ভোট।
সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা রফিকুল ইসলাম কিরন। তিনি কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছে ৪১ হাজার ১৪৭ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা আওলাদ আলী রেজা। তিনি আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯৬৩ ভোট। বিজয়ী ও নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সম্পর্কে চাচা-ভাতিজা।