অভিমত

পরিবহন ব্যবস্থা : যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের তুলনা

Looks like you've blocked notifications!

যেকোনো আইনের কার্যকারিতা নির্ভর করে আইনের বাস্তবায়ন বা প্রয়োগের ওপর। কেবল এর মাধ্যমেই সাধারণ মানুষ উপকারভোগী হতে পারে। একটি আইন তৈরি হয় অনেক চিন্তাভাবনা করেই। এখানে অনেক পক্ষ জড়িত থাকে। সবার মতামত নিয়েই সেটা শেষ পর্যন্ত পাস হয়ে থাকে। এই রচনায় যুক্তরাজ্যের সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা, সংশ্লিষ্ট আইনের পর্যালোচনা করা হয়েছে এবং বাংলাদেশে পাস হতে যাওয়া সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ ও বিগত দিনের আইনের (সড়ক পরিবহন অধ্যাদেশ, ১৯৮৩) সঙ্গে তুলনামূলক আলোচনা করা হয়েছে। এ ছাড়া দুই দেশের বিভিন্ন সময়ে প্রণীত বিধিমালা, নীতিমালাও বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে আইন ও বিধিবিধানের বিবর্তনও ধরা পড়েছে।

এখন প্রশ্ন হলো, যুক্তরাজ্যকেই কেন বেছে নিলাম? তারা আমাদের ঔপনিবেশিক প্রভু ছিল এই কারণে? না, সেটা নয়। উন্নত দেশ তো আরো আছে, তাদের সঙ্গেও তুলনা হতে পারত, কিন্তু সেটা করলাম না। একটা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখানে বলা দরকার, যেসব দেশে সবচেয়ে বেশি মোটরচালিত গাড়ি আছে, তার মধ্যে যুক্তরাজ্য একটি। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মধ্যে সেখানে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হারও তুলনামূলক কম।

সড়কে নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্যের আইন ও বিধান

রোড ট্রাফিক অ্যাক্ট, ১৯৩০ : এর আওতায় ব্রিটেনে হাইওয়ে কোড চালু হয় ১৯৩১ সালে। সে বছর মাত্র ২৩ লাখ মোটরচালিত যানবাহন রাস্তায় চলাচল করত। আর ১৯৩০-এর দশকে প্রতিবছরে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা পড়ত সাত হাজার জনের বেশি মানুষ। এখন যানবাহনের সংখ্যা দুই কোটি ৭০ লাখের বেশি। জনসচেতনতা, প্রযুক্তির অগ্রগতি ইত্যাদি কারণে এখন মৃত্যুর হার অর্ধেকের নিচে এসেছে। ২০১৬ সালে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৭১০ জনের।

হাইওয়ে কোড নামে একটি বই বিক্রি হয় ব্রিটেনে, যেটা বেস্ট সেলারের (সেরা বিক্রীত বই) তকমা কখনো হারায়নি। এর পাশাপাশি আধুনিক যুগের জনসাধারণকে আরো সচেতনকে ২০১১ সালে চালু হয় ‘হাইওয়ে কোড অ্যাপ’।

একনজরে ব্রিটিশ আইনের ক্রমবিকাশ

• রোড ট্রাফিক অ্যাক্ট, ১৯৩০-এ বলা হয়েছে, এক লাইসেন্সে কার ও মোটরসাইকেল চালানো যাবে।

• গাড়ি চালানোর পরীক্ষা বা ড্রাইভিং টেস্ট প্রথম নেওয়া হয় ১৯৩৫ সালে।

• রোড ট্রাফিক অ্যাক্ট, ১৯৩১-এর আওতায় পাবলিক সার্ভিস ভেহিক্যাল বা সাধারণ যাত্রীসেবার গাড়ি (পিএসভি) চালকদের টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হয়। ১৯৩৪ সালে প্রয়োজনের তাগিদে আইনটি সংশোধন করা হয়।

• সব ধরনের গাড়ি চালানোর পরীক্ষা বা ড্রাইভিং টেস্ট বাধ্যতামূলক হয় ১৯৩৫ সালে। পথচারী পারাপার নিরাপদ করতে জেব্রাক্রসিং চালু হয় ১৯৫১ সালে। ১৯৫৭ সালে তিন বছরের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্স দেওয়ার জন্য প্রথা চালু হয়।

• ১৯৬৭ সালে রোড সেফটি অ্যাক্ট বা সড়ক নিরাপত্তা আইন পাস হয়। এতে গাড়ি চালানো অবস্থায় অ্যালকোহল পানের মাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। ১০০ এমএল রক্তে ৮০ এমজির বেশি অ্যালকোহল থাকা যাবে না। থাকলে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।

• ১৯৭৩ সালে সংশ্লিষ্ট যানবাহনে হেলমেট বাধ্যতামূলক করা হয়।

• ১৯৯৭ নতুন প্রথা চালু হয় : নতুন কোনো চালকের দুই বছরের ৬ পয়েন্ট কাটা পড়লে তাঁকে আবার তত্ত্বীয় ও ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে, তাহলে মিলবে নতুন লাইসেন্স।

• ২০০০ সালে তত্ত্বীয় পরীক্ষা টাচ স্ক্রিনে দেওয়ার নিয়ম চালু হয়।

আইনে শাস্তি

সর্বশেষ ২০০৬ সালে আইন সংশোধন হয়, যা রোড সেফটি অ্যাক্ট, ২০০৬ নামে পরিচিত। এই আইনের ধারা ২০-এ বলা হয়েছে, বেপরোয়া ও অবিবেচনাপ্রসূত গাড়ি চালানোর কারণে মৃত্যু হলে তাৎক্ষণিকভাবে ১২ মাস (ইংল্যান্ড ও ওয়েলস), ছয় মাস (স্কটল্যান্ড) অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে।

ধারা ২১-এ বলা হয়েছে, লাইসেন্সবিহীন, অযোগ্য ও বিমাবিহীন চালকের কারণে মৃত্যু হলে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের কথা বলা আছে।

ব্রিটেনে ২০১৪ সালে ড্রাইভার অ্যান্ড ভেহিক্যাল স্ট্যান্ডার্ডস এজেন্সি চালু হয়। এর নামেই বোঝা হচ্ছে কাজ কী—চালক ও যানবাহনের মান ঠিক আছে কি না, সেটা তদারকি করাই এদের কাজ।

২০১৮ সাল থেকে চালকদের মোটরওয়ে ব্যবহারের শিক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হয়। যদিও এই চালকরা এরই মধ্যে লাইসেন্স পেয়েছেন, আর এ জন্য তাঁদের পরীক্ষা দিতে হয়েছে। যুক্তরাজ্য সরকারের কাছে অবশ্য তা যথেষ্ট মনে হয়নি।

বাংলাদেশের আইন, বিধি ও নীতিমালা

বিআরটিএর ২০১৮ সালের মার্চে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে নিবন্ধিত মোটরযানের সংখ্যা ৩৪ লাখ ১৯ হাজার ৮৮৯টি। ২০১৭ সালে সড়কে প্রাণহানি হয়েছে ৪২৮৪ জনের (ঢাকা ট্রিবিউন)।

ব্রিটিশ সরকার বেঙ্গল মোটর ভেহিক্যাল রুলস, ১৯৪০ (বাংলা মোটরযান বিধিমালা, ১৯৪০) চালু করে। এতে মোটর ভেহিক্যালস অ্যাক্ট, ১৯৩৯-এর উল্লেখ আছে। কিন্তু আইনটির কোনো সফট কপি নেই কোথাও পাওয়া গেল না—সরকারের কোনো ওয়েবসাইটেও নেই। আইন মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ঘেঁটেও সব আইন মিললেও সেই আইন নেই। কিন্তু বিধিতে বলা হয়েছে, অ্যাক্ট বা আইনের অর্থ হলো মোটর ভেহিক্যালস অ্যাক্ট, ১৯৩৯ (১৯৩৯ সালের চতুর্থ আইন)। এ কারণে কেউ যদি আইনের ক্রমবিকাশ বা বিবর্তন নিয়ে কাজ করতে যায়, তার জন্য বড় মুশকিল হবে। ফলে যা আছে সেটা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হবে।

১৯৪০ সালের বিধিমালায় যা আছে

কলকাতার ডেপুটি পুলিশ কমিশনার বা আঞ্চলিক পরিবহন কর্তৃপক্ষের চালকদের লাইসেন্স নিতে হবে। এ জন্য ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেটের কাছেও যাওয়া যেতে পারে। গাড়ি চালানোর পরীক্ষা দিতে হবে। আলাদা করে গাড়ির নিবন্ধন করতে। এমনকি কন্ডাক্টরের (বাসে যে ব্যক্তি ভাড়া সংগ্রহ করেন) লাইসেন্স নিতে হবে।

৯১ নম্বর বিধিতে চালকদের সম্পর্কে কী বলা আছে

•     চালকরা মদ্যপান বা ধূমপান করতে পারবেন না। নারী যাত্রীরা বিরক্ত হন এমন আচরণ করতে পারবেন না।

•     যাত্রী এবং যাত্রী হতে ইচ্ছুক এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে শিষ্টাচার ও শৃঙ্খলাপূর্ণ করতে হবে।

•     পরিচ্ছন্ন পোশাক পরতে হবে এবং এমন পোশাক পরবেন, যাতে আঞ্চলিক পরিবহন কর্তৃপক্ষ সহজেই চিনতে পারে।

•     যানবাহনকে পরিষ্কার ও সন্তোষজনক অবস্থায় রাখতে হবে।

•     যানবাহনের নিবন্ধন সনদে যে সংখ্যক যাত্রীর অনুমতি রয়েছে, তার বেশি যাত্রী ওঠানো যাবে না এবং অতিরিক্ত যাত্রী নেওয়ার ক্ষেত্রেও যে সংখ্যা উল্লেখ আছে, তার বেশি নেওয়া যাবে না। তাঁরা দাঁড়িয়ে যাবেন।

•     ভাড়া দিতে ইচ্ছুক এমন ব্যক্তিকে বহন করতে হবে, না বলা যাবে না।

জাতীয় স্থল পরিবহন নীতিমালা, ২০০৪

সেই বছর ২৬ এপ্রিল অনুমোদিত হয়। এরপর এটা হালনাগাদ হয়নি। নীতিমালার উদ্দেশ্য অংশে বলা হয়েছে, সাধারণ মানুষের স্বার্থ রক্ষার জন্য সরকার ভাড়া নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা সংরক্ষণ করবে। তবে কোনো ক্ষেত্রে পরিচালনা ব্যয় ও ভাড়ার মধ্যে সামঞ্জস্য বিধান করতে সরকার ভর্তুকি দেবে।

•     চালকদের মান উন্নয়ন সম্পর্কে নীতিমালায় বলা হয়েছে, ড্রাইভারদের প্রশিক্ষণের সুযোগ বৃদ্ধি করা হবে। প্রশিক্ষণ ও শিক্ষাদানের ক্ষেত্রে বিআরটিসিসহ বেসরকারি খাতের অধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন নিশ্চিত করা হবে।

•     মোটর ভেহিক্যালস অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৩-এর আলোকে হাইওয়ে কোড প্রণয়ন করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

•     বাস সার্ভিসের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার সড়ক এজেন্সি ও স্থানীয় সরকারকে উৎসাহিত করবে। এর লক্ষ্য হবে বাস-লেন সৃষ্টি/চিহ্নিত করা।

 •    ঢাকা মহানগরীর জন্য সার্বিক বাস রুট পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।

এ ছাড়া আধুনিক বাস কোম্পানি গড়ে তোলা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। রুট ফ্র্যাঞ্চাইজিং প্রবর্তন করা হবে।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭

•     যাত্রী ও পণ্য পরিবহন কার্যক্রম তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ

•     ড্রাইভিং লাইসেন্স, মোটরযানে ফিটনেস সার্টিফিকেট, রুট ইত্যাদি

•     সড়ক নিরাপত্তা সম্পর্কিত কার্যক্রম গ্রহণ

বিআরটিএ আইনের কার্যাবলি অংশ বলা হয়েছে, অন্যান্য নিয়মিত দায়িত্বের পাশাপাশি ভাড়া নির্ধারণ সংক্রান্ত সুপারিশ প্রণয়ন।

মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮

নিরাপদ সড়কের দাবিতে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে সরকার দ্রুত একটি আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে। এই আইনে উল্লেখ আছে, বেপরোয়াভাবে বা অবহেলা করে গাড়ি চালানোর কারণে কেউ গুরুতর আহত বা নিহত হলে মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০৪(খ) ধারায়।

এই ধারায় সাজা সর্বোচ্চ পাঁচ বছর কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড এবং সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা জরিমানা। বর্তমানে চালু থাকা মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ অনুযায়ী সর্বোচ্চ তিন বছর কারাদণ্ডের বিধান আছে।

গত ৬ আগস্ট সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮ মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়। এখন এটা যাবে জাতীয় সংসদে যাবে। সংসদ সদস্যদের ভোটাভুটির পর পাস হবে। প্রস্তাবিত এই আইনে বলা হয়েছে, বেপরোয়াভাবে বা অবহেলা করে গাড়ি চালানোর কারণে কেউ নিহত বা আহত হলে সাজা হবে সর্বোচ্চ পাঁচ বছর বা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। সর্বোচ্চ জরিমানা পাঁচ লাখ টাকার কথা বলা হয়েছে। মামলা হবে দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায়।

এর আগে ১৯৮৩ সালের মোটরযান অধ্যাদেশে সর্বোচ্চ সাজা তিন বছর, যা বর্তমানে কার্যকর আছে।

প্রসঙ্গক্রমে, যুক্তরাষ্ট্রের কৌতুক অভিনেতা উইল রজার্সের (১৮৭৯-১৯৩৫) কথা স্মরণ করতে চাই। তিনি একবার বলেছিলেন, ‘কৌতুক করার জন্য আমাকে কসরত করতে হয় না। আমি কেবল সরকারের কর্মকাণ্ড দেখি এবং সত্য তথ্য তুলে ধরি।’ যখনই সুশাসন ও দুর্নীতির প্রশ্ন আসে, সবাই সরকারের বিরুদ্ধে কিছু না কিছু বলার সুযোগ পেয়ে যায়। সেই সুযোগ না দিতে চাইলে সব ক্ষেত্রে, কেবল পরিবহন খাতই না, সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে।

যা করতে হবে

যুক্তরাজ্যের পরিবহন ব্যবস্থার সঙ্গে বাংলাদেশের পরিবহন ব্যবস্থার তুলনামূলক আলোচনা থেকে কয়েকটা সিদ্ধান্ত আসা যেতে পারে :

১. বাংলাদেশে পরিবহন আইন সময় সময় পরিবর্তন বা সংশোধন হয়নি—যেটা এ বছর করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অবশ্য এ নিয়ে ২০১৩ সাল থেকেই আলোচনা চলছে

২. জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ‘হাইওয়ে কোডে’র মতো পুস্তিকার প্রণয়ন করতে হবে।

৩. এমন এজেন্সি নেই, যারা কেবল চালক ও মোটরযানের মান তদারকি করে—এ ধরনের বডি তৈরি করতে হবে।

৪. চালকদের তত্ত্বীয় পরীক্ষার আধুনিকায়ন করতে হবে—টাচ স্ক্রিনে পরীক্ষা হতে পারে।

৫. সময়ের প্রয়োজনে নীতিমালা ও বিধিমালা হালনাগাদ করা আবশ্যক।

৬. আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে জোরারোপ করতে হবে।

৭. দুর্ঘটনার পর রেসপন্স টিম (দ্রুত সাড়া দেওয়ার দল) প্রস্তুত রাখতে হবে—এ ক্ষেত্রে ৯৯৯ নম্বরে সেবা পাওয়ার প্রথা চালু হয়েছে, যা আশাব্যঞ্জক। এটা তদারকির আওতায় রাখতে হবে।

৮. সড়কে-মহাসড়কে পর্যাপ্ত ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা স্থাপন করতে হবে—এর অর্থায়নের জন্য স্বতন্ত্র ব্যবস্থা চালু করতে হবে।

৯. হাইওয়ে অ্যাপ বা এ ধরনের প্রযুক্তির প্রচলন করতে হবে।

তথ্যনির্দেশ

১. জাতীয় স্থল পরিবহন নীতিমালা, ২০০৪ http://brta.portal.gov.bd/sites/default/files/files/brta.portal.gov.bd/l... (Last accessed on 13 August 2018)

২. খান, আকবর আলি (২০১৩), আজব ও জবর-আজব অর্থনীতি, ঢাকা : প্রথমা প্রকাশন

৩. https://www.gov.uk/government/statistics/reported-road-casualties-great-... (Last accessed on 13 August 2018)

৪. https://www.gov.uk/government/publications/history-of-road-safety-and-th... ((Last accessed on 13 August 2018))

৫. http://www.legislation.gov.uk/ukpga/2006/49/section/20 (Last accessed on 13 August 2018)

৬. http://www.brta.gov.bd/site/view/legislative_information/%E0%A6%86%E0%A6... (Last accessed on 13 August 2018)

৭. Motor Vehicle Ordinance, 1983

http://bdlaws.minlaw.gov.bd/pdf_part.php?act_name=&vol=XXIV&id=654 (Last accessed on 13 August 2018)

৮. বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ আইন, ২০১৭

http://brta.portal.gov.bd/sites/default/files/files/brta.portal.gov.bd/l...

http://www.prothomalo.com/bangladesh/article/1548081 (Last accessed on 13 August 2018)

৯. https://www.cmgww.com/historic/rogers/about/photos/ (Last accessed on 13 August 2018)

১০. https://brta.portal.gov.bd/sites/default/files/files/brta.portal.gov.bd/... (Last accessed on 14 August 2018)

১১. https://www.dhakatribune.com/bangladesh/2018/01/01/ncpsrr-road-accidents... (Last accessed on 14 August 2018)

লেখক : সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক।