আন্তর্জাতিক তিন অ্যাওয়ার্ড পেল ইজেনারেশন

Looks like you've blocked notifications!
আন্তর্জাতিক তিন অ্যাওয়ার্ড পেল ইজেনারেশন। ছবি : সংগৃহীত

দেশের অন্যতম শীর্ষ সিস্টেম ইন্টিগ্রেশন এবং সফটওয়্যার টেকনোলজি কোম্পানি ইজেনারেশন লিমিটেড সম্প্রতি মাইক্রোসফট সাউথ ইস্ট এশিয়া নিউ মার্কেটস পার্টনারস অ্যাওয়ার্ড-২০২০ অনুষ্ঠানে তিনটি ক্যাটাগরিতে সেরা পার্টনার হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছে।

ক্যাটাগরিগুলো হলো মডার্ন ওয়ার্কপ্লেস সিকিউরিটি পার্টনার অব দ্য ইয়ার, এসএপি অন অ্যাজিওর পার্টনার অব দ্য ইয়ার এবং মডার্ন ওয়ার্কপ্লেস টিমওয়ার্ক পার্টনার অব দ্য ইয়ার। সম্প্রতি মাইক্রোসফটের ভার্চুয়াল পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

কর্মক্ষেত্রের সুরক্ষা, টিমের মধ্যে সহযোগিতা, বিশ্লেষণ ও ক্লাউড সলিউশনের মাধ্যমে ব্যবসাক্ষেত্রে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জন, সরকারি ও বেসরকারি খাতের বিভিন্ন উদ্যোগে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং ব্যতিক্রমী গ্রাহকসেবার সফল প্রয়োগে ইজেনারেশনের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

ইজেনারেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান সৈয়দা কামরুন আহমেদ বলেন, এই সম্মাননা চলতি বছরের মহামারির মাঝেও ইজেনারেশন টিমের দলীয় প্রচেষ্টা এবং কর্মদক্ষতার স্বীকৃতি।

তিনি আরো বলেন, ইজেনারেশন টিম এই ঝুঁকিপূর্ণ সময়ের মধ্যেও মাইক্রোসফটের সঙ্গে যৌথভাবে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আধুনিক কর্মক্ষেত্র তৈরি এবং কর্মদক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক সেবা যেমন সিকিউরিটি, অ্যানালিটিক্স এবং ক্লাউড সলিউশন জাতীয় সেবাগুলো প্রদান করে আসছে।

ইজেনারেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামীম আহসান বলেন, ২০২০ সালে আমাদের জীবনযাপন এবং দৈনন্দিন কাজ করার পদ্ধতিতে প্রযুক্তি এক অন্যতম মৌলিক চাহিদা হয়ে উঠেছে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতি টিকে থাকার পথও নির্ধারণ করে দিচ্ছে প্রযুক্তি।

তিনি আরো বলেন, আমাদের গ্রাহকেরা ইজেনারেশনের সহযোগিতায় তাদের প্রযুক্তিগত রূপান্তরকে দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছে, যা আমাদের মতো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের প্রবৃদ্ধি দুইশ থেকে তিনশ শতাংশের বেশি বাড়াতে পারে।’ শামীম বলেন, ‘মাইক্রোসফটের সঙ্গে যৌথভাবে আমরা গভটেক, হেলথটেক এবং ফিনটেকসহ বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে আমাদের দক্ষতা কাজে লাগাতে গুরুত্বারোপ করছি।

মাইক্রোসফট বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রুনাই ও নেপালের কান্ট্রি ম্যানেজার আফিফ মোহাম্মদ আলী বলেন, এ বছর পরিকল্পনা হলো ডিজিটাল রূপান্তরকরণের ধারা অব্যাহত রাখা এবং এর মাধ্যমে আগামী বছরগুলোতে বৈশ্বিক মহামারি দ্বারা সৃষ্ট শূন্যস্থান পূরণ করা। আমরা প্রযুক্তির মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা ত্বরান্বিত করতে, নীতিমালা গঠনে সরকারকে আরো সহযোগিতা করতে, দক্ষতার ব্যবধান কমিয়ে আনতে এবং নাগরিকদের কর্মসংস্থান আরো বাড়িয়ে তুলতে চাই। এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে আমরা ইজেনারেশনের মতো অংশীদারদের পাশে চাই, যারা বছরের পর বছর ধরে তাদের কৃতিত্বের ধারা অব্যাহত রেখেছে।