এরপর মিশন নিউজিল্যান্ড-আয়ারল্যান্ড

Looks like you've blocked notifications!

চলতি বছরে বেশ ভালোভাবেই সিরিজ শেষ করেছে বাংলাদেশ। বছরের শেষ সিরিজ হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুটি টেস্ট, তিনটি ওয়ানডে এবং তিনটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেছিল বাংলাদেশ। এর মধ্যে টেস্টে ক্যারিবীয়দের হোয়াইটওয়াশ করেছে তারা। ওয়ানডে সিরিজে ২-১ ব্যবধানে জয়লাভ করলেও টি-টোয়েন্টি সিরিজে ক্যারিবীয়দের কাছে একই ব্যবধানে হেরেছে বাংলাদেশ। তবে সব মিলিয়ে বছরটিকে ইতিবাচক বলা যায় মাশরাফিদের জন্য।  আগামী ৩০ মে থেকে ইংল্যান্ডে শুরু হচ্ছে ক্রিকেট বিশ্বকাপ। তাঁর আগে নিজেদের পরখ করার জন্য মাশরাফিদের হাতে দুটি সফর রয়েছে।

আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেই লম্বা সফরে নিউজিল্যান্ড যাবে বাংলাদেশ। ১৩ ফেব্রুয়ারি প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে নেপিয়ারে মাঠে নামবে তারা। ১৬ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ক্রাইস্টচার্চে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। সিরিজের শেষ ওয়ানডে ডানডিনে, ২০ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে ২৮ ফেব্রুয়ারি হ্যামিল্টনে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। দ্বিতীয় টেস্ট ৮ মার্চ থেকে ওয়েলিংটনে এবং তৃতীয় টেস্ট ১৬ মার্চ থেকে ক্রাইস্টচার্চে অনুষ্ঠিত হবে।

এরপর ইংল্যান্ডের আবহাওয়া এবং মাঠের অবস্থার সঙ্গে খাপ খাওয়ানোর জন্য আয়ারল্যান্ডে একটি ত্রিদেশীয় সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। সিরিজের তৃতীয় দল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৭ মে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ক্যারিবীয়রা। ৯ মে সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। এরপর যথাক্রমে ১৩ এবং ১৫ মে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আয়ারল্যান্ড। আয়ারল্যান্ড সফরের সব ম্যাচই ওয়ানডে ফরম্যাটে অনুষ্ঠিত হবে।

বিশ্বকাপে মাঠে নামার আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ পাবে বাংলাদেশ। আগামী বছরে মূল লক্ষ্য বিশ্বকাপে নিজেদের তুলে ধরতে পারবেন কি না খেলোয়াড়রা, সেটিই এখন দেখার বিষয়।