বিভিন্ন ফেডারেশনের শুভেচ্ছায় সিক্ত যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রী
গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কিশোরগঞ্জ-৬ আসন থেকে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন নাজমুল হাসান পাপন। এই আসন থেকে টানা চতুর্থবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। তবে, এবারই প্রথম পেলেন মন্ত্রীর দায়িত্ব।
গত ১১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে বঙ্গভবনে শপথ নেন পাপন। বর্তমান সরকারের যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। দায়িত্ব পাওয়ার পর আজ রোববার (১৪ জানুয়ারি) প্রথমবার নিজ দপ্তরে অফিস করেন মন্ত্রী।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে পরে তিনি জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে যান। সেখানে নবনির্বাচিত মন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান বিভিন্ন ফেডারেশনের কর্তাব্যক্তিরা। বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন, টেনিস ফেডারেশনসহ প্রায় ৫৪টি ফেডারেশনের কর্তাব্যক্তিদের ফুলেল শুভেচ্ছায় সিক্ত হন ক্রীড়াঙ্গনের নতুন অভিভাবক। ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে ফেডারেশনের কর্তাসহ সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মত বিনিময় সভা করেন ক্রীড়ামন্ত্রী।
২০০৯ সালে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান দেশের ১৯তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হলে কিশোরগঞ্জ-৬ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে তার ছেলে নাজমুল হাসান পাপন আওয়ামী লীগ থেকে বিজয়ী হয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরের দুই মেয়াদেও এই আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে জয়লাভ করেন তিনি। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি বিপুল ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন।