সাভারে শিক্ষামন্ত্রী

প্রবীণের অভিজ্ঞতা আর নবীনের শক্তিতেই আসবে আ.লীগের নেতৃত্ব

Looks like you've blocked notifications!
আজ শনিবার দুপুরে সাভারের ডগরমোড়া এলাকায় পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র-সিআরপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। ছবি : এনটিভি

অতীতের মতো ত্যাগী ও যোগ্যদেরই আওয়ামী লীগের আগামী কাউন্সিলে নেতৃত্বে আনা হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

আজ শনিবার দুপুরে সাভারের ডগরমোড়া এলাকায় পক্ষাঘাতগ্রস্তদের পুনর্বাসন কেন্দ্র-সিআরপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে দীপু মনি এসব কথা বলেন।

এ সময় শিক্ষামন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটি ঐতিহ্যবাহী দল। স্বাধীনতা সংগ্রাম, ভাষার অধিকার, গণতন্ত্রের অধিকারের জন্য নেতৃত্ব দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আগামী ২০ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হবে।

‘এবার কাউন্সিলে আমরা নবীন-প্রবীণকে মিলিয়ে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নেতৃত্ব নিয়ে আসব। প্রবীণের অভিজ্ঞতা আর নবীনের শক্তি-সাহসকে মিলিয়ে অত্যন্ত ভালো একটি নেতৃত্ব আসবে। আওয়ামী লীগের যে গতিশীলতা সেটি বজায় রেখে এবং বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা কায়েমের জন্য আওয়ামী লীগ কাজ করে যাচ্ছে।’

এ সময় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলন প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফারজানা ইসলামের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা যে দুর্নীতির তথ্য-উপাত্ত আমার কাছে জমা দিয়েছেন সেটি দেখা হচ্ছে। সেগুলো ইউজিসির কাছে আমরা জমা দেব এবং ইউজিসি সেটা দেখে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে। নিশ্চয়ই তাঁরা একটি ফ্যাক্টস ফাইন্ডিংসের ব্যবস্থা নেবেন।

দেশের মানুষ এখন শান্তিতে বসবাস করছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরো বলেন, বাংলাদেশের মানুষ কখনো আর আগুন সন্ত্রাসীদের ক্ষমতায় আনবে না। সরকার দেশে উচ্চশিক্ষার হার বাড়ানোর জন্য অনেক পদক্ষেপ হাতে নিয়েছে বলেও উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

এদিকে সিআরপির ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শিক্ষামন্ত্রী প্রতিবন্ধীদের মাঝে হুইল চেয়ার বিতরণ করেন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিআরপিতে নানা আনন্দ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

এ সময় শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে সিআরপির প্রতিষ্ঠাতা মিস ভেলরি এ টেইলরসহ অন্য অথিতিরা উপস্থিত ছিলেন।