মুক্তিযোদ্ধা জাহানারা হকের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক
মুক্তিযোদ্ধা জাহানারা হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আব্দুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পৃথক পৃথক শোকবাণীতে তাঁরা মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।
এ ছাড়া প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল, শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী, মো. শাহাব উদ্দিন, ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, রেলমন্ত্রী মো. নূরুল ইসলাম সুজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বেগম ফজিলাতুন নেছা ইন্দিরা এবং জাতীয় পার্টীর চেয়ারম্যান জি এম কাদের, সাবেক এমপি এম এ আউয়াল জাহানারা হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
এ দিকে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোশিয়েশন এক শোকবার্তা জাহানারা হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হকের মা এবং অ্যাডভোকেট সিরাজুল হকের সহধর্মিণী মুক্তিযোদ্ধা জাহানারা হক গতকাল শুক্রবার গভীর রাতে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
আজ শনিবার বাদজোহর বনানীর ১১ নম্বর রোড সংলগ্ন পানি উন্নয়ন বোর্ডের জামে মসজিদে পারিবারিকভাবে ও সীমিত পরিসরে মরহুমার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাঁকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
জানাজায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ও তাঁর আত্মীয়-স্বজন ছাড়াও প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, রেলপথমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, বিচারপতি ড. জাকির হোসেন, সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, আইন সচিব গোলাম সারওয়ারসহ আইন মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।