সেন্ট মার্টিনে পর্যটকদের ভিড়, বেশির ভাগ মানছে না স্বাস্থ্যবিধি

Looks like you've blocked notifications!

স্বাস্থ্যবিধি মানার শর্তে পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়ার পর প্রবাল দ্বীপ কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিনেও পর্যটকদের ভিড় বেড়েছে। তবে এখানে আসা ভ্রমণ পিপাসুদের বেশির ভাগই স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। স্থানীয়দের মধ্যে সেই প্রবণতা একেবারেই নেই। তবে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আর্থিক ক্ষতি কতটা কাটিয়ে ওঠা যাবে, তা নিয়ে সংশয়ে আছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

কক্সবাজার থেকেই এখন জাহাজে চড়ে সরাসরি যাওয়া যায় সেন্ট মার্টিন। তবে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে সার্ভিসটি চালুর পর করোনার কারণে বন্ধ হয়ে যায়। সম্প্রতি যা আবার চালু হয়েছে। সকালে কক্সবাজার ঘাট ছেড়ে যায় জাহাজটি।

ধীরে ধীরে উপকূলীয় এলাকা দৃষ্টিসীমার বাইরে চলে যায়। এরপর শুধুই সমুদ্রের নীল জলরাশির সৌন্দর্য উপভোগ। নীল সমুদ্রে ঢেউয়ের একঘেয়েমি কেটে যাবে গাঙচিলের দেখা মিললে।

সৌন্দর্যকে ফ্রেমবন্দি করাসহ নানাভাবে সময় কাটানোর পর এক সময় দেখা মিলবে প্রতীক্ষিত সেন্ট মার্টিনের।

নৌপথে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে সময় লাগে কম-বেশি ছয় ঘণ্টা।

সেন্ট মার্টিনে আসার পরে সমুদ্রের পানিতে নামতে উদগ্রিব থাকে পর্যটকেরা। তবে এখানে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়টি প্রায় উপেক্ষিত।

সমুদ্রের স্বচ্ছ-শীতল পানিসহ দ্বীপটির সৌন্দর্য প্রায় সবার কল্পনাকে ছাড়িয়ে যায়। তবে এখানকার থাকা-খাওয়া ও যাতায়াত ব্যবস্থা নিয়ে অভিযোগ রয়েছে অনেকেরই।

করোনার কারণে এখানকার পর্যটন ব্যবসায়ীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। সংক্রমণ আবারও বাড়তে শুরু করায় তাঁদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ।