লক্ষ্মীপুরে প্রস্তুত ১০৯ আশ্রয়কেন্দ্র
ঘূর্ণিঝড় ‘কোমেনের’ প্রভাবে সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে উপকূলীয় জেলা লক্ষ্মীপুরে ১০৯টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। রামগতি উপজেলার বিচ্ছিন্ন চর আবদুল্লাহয় আটকাপড়া অর্ধশতাধিক কৃষককে উদ্ধার করা হয়েছে। এ দিকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে চট্টগ্রাম থেকে ভোলাগামী শিশু ও নারীসহ শতাধিক যাত্রী আলেকজান্ডার লঞ্চঘাটে আটকা পড়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত থমথমে আবহাওয়া বিরাজ করছে। ঘূর্ণিঝড় আতঙ্কে জেলার প্রায় আট লক্ষাধিক মানুষ উদ্বিগ্ন রয়েছে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির জরুরি সভা করা হয়েছে। সার্বিক বিষয় পর্যবেক্ষণ করার জন্য জেলা প্রশাসনের পাশাপাশি উপজেলাগুলোতেও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে।
মেঘনা নদীতে জোয়ারের তীব্রতা এবং তেমন কোনো উঁচু ঢেউ নেই। তবে থেমে থেমে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি হচ্ছে।
দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিবি) রামগতি উপজেলা টিম লিডার মাইন উদ্দিন এনটিভি অনলাইনকে বলেন, বিকেল ৫টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম থেকে ৫৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছে। বৃষ্টি জড়িয়ে দুর্বল হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।