বিদেশে অর্থ পাচার

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালককে ফের জিজ্ঞাসাবাদ

Looks like you've blocked notifications!

সিন্ডিকেট করে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ এবং অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি) অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রশিদকে ফের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ বুধবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। সংস্থাটির উপপরিচালক ও অনুসন্ধান কর্মকর্তা শামছুল আলম জিজ্ঞাসাবাদ করেন। দুদকের জনসংযোগ দপ্তর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি লাইন ডিরেক্টর (চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি) অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রশিদকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

গত ৩১ জানুয়ারি জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় আলোচিত হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আবজাল হোসেনের দুই ভাই ফরিদপুর টিবি হাসপাতালের ল্যাব সহযোগী মো. বেলায়েত হোসেন ও মো. লিয়াকত হোসেন এবং আবজালের তিন শ্যালক স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাখালী অফিসের গাড়িচালক মো. রফিকুল ইসলাম, একই অফিসের উচ্চমান সহকারী মো. বুলবুল ইসলাম ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অফিস সহকারী মো. শরিফুল ইসলামকে।

এ ছাড়া গত ১০ জানুয়ারি শতকোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব কর্মকর্তা আবজাল হোসেন ও ১৪ জানুয়ারি সহকারী পরিচালক ডা. আনিসুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক।

অভিযোগের বিষয়ে দুদক সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে সিন্ডিকেট করে সীমাহীন দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে বিদেশে পাচার করার এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। ২০১৮ সালের প্রথম দিকে অভিযোগ অনুসন্ধানে নামে দুদক। দুদকের উপপরিচালক মো. সামছুল আলমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি দল অনুসন্ধান করছে।