দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভাঙন ঠেকাতে বালুর বস্তা ফেলা শুরু
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ভাঙন ঠেকাতে বালুর বস্তা (জিও ব্যাগ) ফেলা শুরু হয়েছে। গতকাল রোববার বিকেলে ফেরিঘাটের ভাঙনকবলিত স্থানে এ কাজের উদ্বোধন করেন রাজবাড়ী-১ আসনের সংসদ সদস্য কাজী কেরামত আলী।
এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান গোয়ালন্দ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম মণ্ডল, বিআইডব্লিউটিসি, বিআইডব্লিউটিএ ও গোয়ালন্দ উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দৌলতদিয়া বিআইডব্লিউটিএর এক কর্মকর্তা জানান, পদ্মা নদীর এ ভাঙন ঠেকাতে প্রাথমিকভাবে এক হাজার জিও ব্যাগ ফেলা হবে।
দৌলতদিয়া বিআইডব্লিউটিসি জানিয়েছে, দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঈদে ঘরমুখো মানুষের চাপ কম থাকায় পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ফেরিগুলোকে যানবাহন আনতে খালি পাঠাতে হচ্ছে। বর্তমানে দৌলতদিয়ার চারটি ফেরিঘাটের মধ্যে ১ নম্বর, ৩ নম্বর ও ৪ নম্বর ফেরিঘাট সচল রয়েছে।
গত ১০ সেপ্টেম্বর পদ্মা নদীর ভাঙনকবলিত দৌলতদিয়ার ফেরিঘাট পরিদর্শন করেন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। নদীর স্রোত আর ভাঙনের তীব্রতা দেখে তিনি ঈদে ঘরমুখী মানুষের দুর্ভোগ লাঘবে জরুরি ভিত্তিতে ফেরিঘাটগুলো টিকিয়ে রাখতে বিআইডাব্লিউটিএকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।