এইচপি দলে সুযোগ পেলেন প্রমাণিতরাই
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) হাই-পারফরম্যান্স (এইচপি) স্কোয়াডে সুযোগ পেয়েছেন ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেদের প্রমাণ করা ক্রিকেটাররাই। এইচপি দলের স্কোয়াডে প্রাধান্য পেয়েছে তারুণ্যও। সঙ্গে পেসারদের ‘বিশেষায়িত’ পেসারদের একটি দলও ঘোষণা করেছে বিসিবি।
আজ বুধবার মিরপুরে বাংলাদেশি ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থাটি জানিয়েছে নিজেদের এইচপি দল। ব্যাটসম্যানদের দুই ভাগে ও বোলারদের দুই ভাগে ভাগ করে চারটি বিভাগে সুযোগ দেয়া হয়েছে ক্রিকেটারদের। ভাগ চারটি হল: টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান, মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান, স্পিনার ও পেসার।
আগামী ২৮ মে থেকে শুরু হবে এইচপি দলের ১৬ সপ্তাহের প্রস্তুতি ক্যাম্প। ২৭ মের মধ্যেই তাই ডাক পাওয়া ক্রিকেটারদের মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের একাডেমি ভবনে রিপোর্ট করতে আদেশ দেয়া হয়েছে।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল), বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ (বিসিএল) ও জাতীয় ক্রিকেট লিগে(এনসিএল) বল ব্যাটে ধারাবাহিকভাবে নৈপুণ্য দেখানো খেলোয়াড়দেরই বেছে নিয়েছে বিসিবি। এছাড়া ১৫ জন পেসার নিয়ে বিশেষ একটি পেস বোলিং স্কোয়াডও ঘোষিত হয়েছে।
এইচপি দলে ডাক পাওয়া ২৭ ক্রিকেটার:
টপ অর্ডার: সাইফ হাসান, সাদমান ইসলাম, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, মিজানুর রহমান, ফারদিন হোসেন, রবিউল ইসলাম রবি, আব্দুল মজিদ।
মিডল অর্ডার: জাকির হাসান, আফিফ হোসেন, ইয়াসির আলী চৌধুরী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মাহিদুল ইসলাম, তৌহিদ হৃদয়।
স্পিনার: মেহেদি হাসান, আসিফ হাসান, তানভীর ইসলাম, নাঈম হাসান, রিশাদ আহমেদ।
পেসার: কাজী অনিক, রবিউল হক, হাসান মাহমুদ, ইয়াসিন আরাফাত, খালেদ আহমেদ, ইবাদত হোসেন।
বিশেষায়িত পেসারদের দলে ডাক পাওয়া ১৫ পেসার:
আবু জায়েদ, কামরুল ইসলাম রাব্বি, খালেদ আহমেদ, ইবাদত হোসেন, ইমরান আলী, আবুল হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, হোসেন আলী, আবু হায়দার, ইয়াসিন আরাফাত, হাসান মাহমুদ, কাজী অনিক, রবিউল হক, শরিফুল ইসলাম, তাসকিন আহমেদ।