র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি তামিমের
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়েছেন তামিম ইকবাল। বাঁহাতি এই ওপেনারের একটা বড় ভূমিকা ছিল বাংলাদেশকে ২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জেতানোর পেছনে। সেই দারুণ নৈপুণ্যের পুরস্কারটাও সঙ্গে সঙ্গেই পেলেন তামিম। পেলেন আইসিসি ওয়ানডে ব্যাটসম্যান র্যাঙ্কিংয়ের ক্যারিয়ারসেরা রেটিং। চলে গেছেন ১৩ নম্বর অবস্থানে।
তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে দুটি শতক ও একটি অর্ধশতক হাঁকিয়ে তামিম পেয়েছেন ক্যারিয়ারসেরা রেটিং, ৭৩৭। আর গিয়েছেন ১৩তম অবস্থানে। উইন্ডিজের বিপক্ষে সর্বশেষ ম্যাচে তিনি খেলেছেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১১তম শতক। ব্যাপারটাকে নিজের কঠোর পরিশ্রমের ফসল হিসেবেই দেখছেন তামিম। তিনি বলেছেন, ‘আমার মনে হয় প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচে আমি অনেক ধৈর্য দেখিয়েছি। এতে আমি খুবই খুশি, কারণ আমার কঠোর পরিশ্রমটা কাজে লেগেছে।’
উইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে তামিম খেলেছিলেন অপরাজিত ১৩০ রানের ইনিংস। খেলেছিলেন ১৬০টি বল। দ্বিতীয় ম্যাচে ৮৫ বল খেলে তামিমের সংগ্রহ ছিল ৫৪ রান। আর তৃতীয় ম্যাচে ১২৪ বল খেলে তামিম করেছিলেন ১০৩ রান। তামিমের দুটি শতকের দিনেই বাংলাদেশ পেয়েছিল জয়।
তামিমের মতো ভালো নৈপুণ্য দেখিয়ে র্যাঙ্কিংয়ে উন্নয়ন ঘটিয়েছেন সাকিব আল হাসানও। ব্যাটিং র্যাঙ্কিংয়ে সাকিব উঠে এসেছেন ২৬তম অবস্থানে। তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে ৯৭, ৫৬ ও ৩৭ রানের ইনিংস। তবে বল হাতে মাত্র দুই উইকেট নিতে পারায় বোলিং র্যাঙ্কিংয়ে অবনতি হয়েছে এই বাঁহাতি স্পিনারের। নেমে গেছেন তিন ধাপ। তবে ওয়ানডের অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে অবশ্য এখনো আছে সাকিবেরই নাম।