গাজার শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১১
গাজা উপত্যকার মাগহাজি শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলের অব্যাহত বোমাবর্ষণে শিশুসহ কমপক্ষে ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। এ ছাড়া রাফাহ শহরের ইয়াবনা শরণার্থী শিবিরে পৃথক বিমান হামলায় আরও বেশকিছু লোক নিহত ও আহত হয়েছে। খবর আলজাজিরার।
এদিকে, ইসরায়েল ৩২টি দেশকে ইরানের বিপ্লবী গার্ড রেজিমেন্টের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের আহ্বান জানিয়েছে। ইসরায়েলে ইরানের হামলার পর দেশটি এই অনুরোধ জানাল। অন্যদিকে, গাজায় ইসরায়েলের হামলাকে সমর্থনকারী কোম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সমর্থনে বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়েছে প্রতিবাদ-বিক্ষোভ।
গাজা উপত্যকার রাফাহ শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি বাড়িতে ইসরায়েলের বিমান হামলায় চার শিশুসহ সাতজন নিহত হয়েছে। বার্তা সংস্থা ওয়াফা এই তথ্য দিয়েছে।
এদিকে, জাদালিয়া অনলাইন পত্রিকার সহসম্পাদক মঈন রাব্বানি অভিযোগ করেছেন, ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ তাদের নীতির বাইরে যেয়ে জোর করে বসতি স্থাপনকারী ইসরায়েলি নাগরিকদের অস্ত্র সরবরাহ করছে।
মঈন রাব্বানি বলেন, ‘বসতি স্থাপনকারীদের ইসরায়েলি রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অস্ত্র সরবরাহ করা হচ্ছে এবং তা হচ্ছে সেনাবাহিনীর মাধ্যমে। এখানে প্রধান সমস্যা হলো ইসরায়েল দখলের মাধ্যমে তার ভূখণ্ডকে সম্প্রসারণ করছে।’
অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় কমান্ড জানিয়েছে, তাদের সৈন্যরা ইয়েমেনে হুতি বিদ্রোহীদের ছোড়া দুটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে।
এদিকে বিভিন্ন কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করতে ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হতে পারে। আরব দেশগুলোর পক্ষ থেকে আলজেরিয়া এই প্রস্তাবের খসড়াটি উপস্থাপন করে।