ফেরিঘাটগুলোকে উপযোগী করা হয়েছে, বেড়েছে ফেরির সংখ্যাও
ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন পারাপারের লক্ষে পাটুরিয়াসহ সবঘাটে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবার ঈদে নিরাপদে ও স্বাচ্ছন্দে যাত্রীরা পারাপার হতে পারবেন। ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন নির্বিঘ্নে পারাপারের জন্য ফেরিঘাটগুলোকে উপযোগী করা হয়েছে। ফেরির সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। নৌপথকেও সচল করা হয়েছে। এবার ঈদে যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দে ও নিরাপদে বাড়ি যেতে পারবে এবং নিরাপদে ফিরে আসতে পারবে।
বুধবার সকালে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরিঘাট পরিদর্শনে এসব কথা বলেন খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে স্বাভাবিকভাবে ১৬টি ফেরি চলাচল করলেও ঈদ উপলক্ষে ফেরির সংখ্যা বাড়িয়ে করা হয়েছে ২০টি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপথগুলো সচল করার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। নৌপথ ছাড়া মহাসড়কও যেন যানজটমুক্ত থাকে সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যাত্রী ও সাধারণ মানুষের সহযোগিতায় এবারের ঈদযাত্রা অনেক বেশি নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় হবে।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে আমার ১০ হাজার কিলোমিটার নৌপথ তৈরি করার প্রতিশ্রুতি ছিল। সেভাবে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। আগামীতে নৌপথগুলো সুগম করার জন্য আরো বড় ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এ সময় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুস সামাদ, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান মাহবুব উল ইসলাম, জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌস, পুলিশ সুপার রিফাত রহমান শামীম, বিআইডব্লিউটিসির ডিজিএম আজমল হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
পরে ফেরিতে চড়ে রাজবাড়ীর দৌলতদিয়াঘাট পরিদর্শনে যান প্রতিমন্ত্রী।