জামাইষষ্ঠীতে বিশ্বরঙের বিশেষ আয়োজন
জামাইষষ্ঠী একটি লোকায়ত প্রথা। আগামীকাল জামাইষষ্ঠী। ষষ্ঠীদেবীর পার্বণ থেকে এই প্রথার উদ্ভব। বৈদিক যুগ থেকে জামাইষষ্ঠী পালন হয়ে আসছে। প্রতি বছর জ্যৈষ্ঠ মাসের ষষ্ঠী তিথিতে প্রথম প্রহরে ষষ্ঠী পূজার আয়োজন করা হয়। শ্বশুরবাড়ি থেকে ষষ্ঠীপুজোর দিন জামাইকে সাদরে নিমন্ত্রণ জানানো হয়।
জামাইষষ্ঠী পুজোর দিন সস্ত্রীক উপস্থিত হলে আনন্দের বন্যা বয়ে যায় বাড়িতে, ষষ্ঠীপুজো রূপান্তরিত হয় জামাইষষ্ঠীতে। বাঙালি হিন্দু সমাজে এ উৎসবের সামাজিক গুরুত্ব অনস্বীকার্য। বিশেষত্ব যে পরিবারে সদ্য বিবাহিত কন্যা রয়েছে, সেই পরিবারে এই পার্বণটি ঘটা করে পালন করা হয়।
উৎসব-পার্বণ উদযাপনে বিশ্বরঙ সব সময়ই অগ্রপথিক। উৎসব-পার্বণে নতুন ট্রেন্ড নিয়ে কাজ করা বিশ্বরঙের স্বভাবসিদ্ধতা সুদীর্ঘ ২৭ বছর ধরে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। জামাইষষ্ঠীতে ফ্যাশন সচেতনদের জন্য নিয়ে এসেছে নতুন সব ট্রেন্ডি ডিজাইন।
পোশাকের প্যাটার্নে এসেছে ভিন্নতা। পোশাকগুলোতে ব্যবহার করা হয়েছে ধুপিয়ান সিল্ক, জয় সিল্ক, তসর সিল্ক, সফট সিল্ক, কাতান, ভেলবেট ছাড়াও বিভিন্ন রকম অর্নামেন্টেড কাপড়। রঙের ব্যবহারে অফহোয়াইট, সাদা, লাল, মেরুন, রয়েল ব্লু, গ্রিন, গোল্ডেনসহ সব রঙেই পরিমিতি বোধ লক্ষ করা যায় সবগুলো পোশাকে। কাজের মাধ্যম হিসেবে এসেছে অ্যামব্রয়ডারি, জারদৌসি, কারচুপি, কাটওয়ার্ক, স্ক্রিন প্রিন্টসহ মিশ্র মাধ্যমের নিজস্ব বিভিন্ন কৌশল।