টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে বিজিএমইএর নবনির্বাচিত কমিটির শ্রদ্ধা
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বিজিএমইএ-এর নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি এস এম মান্নান কচি ও বর্তমান বোর্ডের নেতৃবৃন্দ।
শনিবার (৪ মে) দুপুরে টুঙ্গিপাড়া পৌঁছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধের বেদীতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান সভাপতি এস এম মান্নান কচিসহ নেতৃবৃন্দ।
পরে পবিত্র ফাতেহা পাঠ করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, ১৫ আগস্টের শহীদ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের ৩০ লাখ শহীদের রুহের মাগফিরাত কামনায় মোনাজাতে অংশ নেন তারা।
বিজিএমইএ-এর সাবেক সভাপতি ও আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক এবং ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য খসরু চৌধুরী, বিজিএমই-এর সিনিয়র সহ-সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম, সহ-সভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, মো. নাসির উদ্দিন, পরিচালক আসিফ আশরাফ, মো. ইমরানুর রহমান, শোভন ইসলাম, মো. আশিকুর রহমান তুহিন, আনোয়ার হোসেন মানিক, মেজবাহ উদ্দিন খান, শামস মাহমুদ, রাজিভ চৌধুরী, মো. জাকির হোসেন, নুসরাত বারি আশা, মো. মহিউদ্দিন রুবেল, মেহরিন সালাম ঐশী, মো. নুরুল ইসলাম, সাইফুদ্দীন সিদ্দিক সাগর, সাবেক পরিচালক ও সাসকো গ্রুপের মালিক আতিকুর রহমান দিপু, টুঙ্গিপাড়া পৌর মেয়র শেখ তোজাম্মেল হক টুটুল প্রমুখ সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নবনির্বাচিত সভাপতি এস এম মান্নান কচি বলেন, আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে আমরা ১০০ বিলিয়ন রপ্তানি করতে পারব বলে আশা প্রকাশ করছি। আর সেজন্য সরকারের নীতি সহায়তা ও ২০২৬ সালের যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে আমাদের নগদ সহায়তা প্রত্যাহারের আগে, অবশ্যই তাদেরকে বিকল্প সহায়তা প্রদানের দাবি জানাই। এই মুহূর্তে সারা বিশ্বে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হলে অবশ্যই সরকারের নীতি সহায়তা ও সহযোগিতা আমাদের প্রয়োজন।