এসএসসি-এইচএসসিতে জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সংবর্ধনা দিল ডিআরইউ
২০২১ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের সংবর্ধনা এবং বৃত্তি প্রদান করেছে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ)। আজ বুধবার বিকেলে সংগঠনের নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়। ডিআরইউ সদস্যদের সন্তানদের এই সংবর্ধনা ও বৃত্তি প্রদান করা হয়।
ডিআরইউ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউসিবি ফিনটেক কোম্পানি লিমিটেডের (উপায়) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী রেজাউল হোসেন।
ডিআরইউ কল্যাণ সম্পাদক কামরুজ্জামান বাবলুর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক নূরুল ইসলাম হাসিব। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিআরইউর তথ্য প্রযুক্তি ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক কামাল মোশারেফ, ক্রীড়া সম্পাদক মাকসুদা লিসা, আপ্যায়ন সম্পাদক মুহাম্মাদ আখতারুজ্জামান, কার্যনির্বাহী সদস্য হাসান জাবেদ, মাহমুদুল হাসান, সুশান্ত কুমার সাহা ও এসকে রেজা পারভেজ। ডিআরইউর সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খানও উপস্থিত ছিলেন।
পরে অতিথিরা কৃতী শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা পত্র ও ক্রেস্ট তুলে দেন। ২০২১ সালে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত এসএসসিতে ২০ জন ও এইচএসসিতে ১৬ জন কৃতী শিক্ষার্থীকে এ বছর সংবর্ধনা প্রদান করে ডিআরইউ।
এ ছাড়াও বৃত্তি হিসেবে এসএসসিতে উত্তীর্ণ প্রতিজনকে আড়াই হাজার ও এইচএসসিতে উত্তীর্ণ প্রতিজনকে তিন হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়। শিক্ষার্থীদের এই সংবর্ধনা এবং বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে সার্বিক সহযোগিতা করে ইউসিবি ফিনটেক কোম্পানি লিমিটেড।
এসএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্বের জন্য সংবর্ধনা ও বৃত্তিপ্রাপ্তরা হলো—মো. মাঈন উদ্দিনের ছেলে তৌসিফ বিন তারেক, মো. মহসিন হোসেনের ছেলে আব্দুল্লাহ ফাহাদ, মো. জসিম উদ্দিনের মেয়ে জেসমিন আক্তার ঐশি, মো. সাইফুল ইসলামের মেয়ে মাইশা ইসলাম, সাজ্জাদ আলম খান তপুর ছেলে অনাবিল খান, এম. জাহিদ নেওয়াজ খানের মেয়ে রিমঝিম সিমরিন খান, শরিফুজ্জামান পিন্টুর ছেলে সাকিফ বায়েজিদ আহসান, শফিউল আলম দোলনের মেয়ে উম্মে রুদাবা তুসি উপমা, কুদ্দুস আফ্রাদের মেয়ে কাফরিনা সেজুতি কার্জন, আনিস রহমানের ছেলে অর্জন রহমান, এস.এম. মাসুদুজ্জামানের মেয়ে মেহনাজ তাসনিম, শাহীন হাসনাতের ছেলে নাজিব আব্দুল্লাহ, বি এম বাদল নূরের মেয়ে রামিশা রিফা অনন্যা, শাহীন উল আলম চৌধুরীর ছেলে সাদাফ সাদেকিন চৌধুরী, হাসান মাহমুদের ছেলে রেদওয়ান মাহমুদ, রফিকুল ইসলাম সবুজের মেয়ে পৃথুলা স্নেহা, তোফাজ্জল হোসেন কামালের মেয়ে কায়সারি বিনতে কামাল, মো. সিরাজুর ইসলামের মেয়ে সিরাজুম তাহিরা, রাশেদুল হকের ছেলে রওনক হাসান হিমেল ও সীমান্ত খোকনের ছেলে সায়ন্ত রহমান।
এইচএসসি পরীক্ষায় কৃতিত্বের জন্য সংবর্ধনা ও বৃত্তিপ্রাপ্তরা হলো— কাজী হাফিজুর রহমানের ছেলে কাজী আসিফুর রহমান, মিজানুর রহমানের ছেলে আরাফাত রহমান, এস এম জাহাঙ্গীরের ছেলে ইনতিশার আহমেদ, মাঈনুল আলমের মেয়ে সাবরিনা নুজহাত, খন্দকার কাওছার হোসেনের কান্তা মেহজাবিন, জিয়াউদ্দিন সাইমুমের মেয়ে আনিকা বুশরা, মো. সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে জারিফ তাজওয়ার রহমান, মো. বদিউজ্জামানের ছেলে এম. মহিউজ্জামান সাওন, মাহমুদ হাসানের ছেলে মাফি মাফরুহিন হাসান, মাহবুবুল বাসেতের মেয়ে রিফা সারওয়াত, আলী মামুদের ছেলে আলী আব্দুল্লাহ তাসভির সরকার, এইচ এম জামাল উদ্দিনের মেয়ে অশিন বিনতে জামাল, রায়হান আল মুঘনির মেয়ে মুমতাহিনা সাম্য, গিয়াস উদ্দিন আহমেদের ছেলে সাফওয়ান উদ্দিন আহমেদ, শাহ মোহাম্মদ মনওয়ার জাহান কবীরের মেয়ে মালিহা মরিয়াম এশা ও এম. আব্দুল্লাহর ছেলে মতিউর রহমান।