সামিয়া রহমানের পদাবনতি কেন অবৈধ নয় : হাইকোর্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক সামিয়া রহমানের অভিযোগে গবেষণায় চৌর্যবৃত্তির অভিযোগে পদাবনতি দেওয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
আজ রোববার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ সামিয়া রহমানের করা এক রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে এ আদেশ দেন। এদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার হাসান এম এস আজিম। আদালত রুলের পাশাপাশি সামিয়া রহমান সংক্রান্ত সব নথি ২১ দিনের মধ্যে দাখিল করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
এর আগে গবেষণায় চৌর্যবৃত্তির ‘প্রমাণ পাওয়ায়’ সামিয়া রহমানকে সহযোগী অধ্যাপক থেকে এক ধাপ নামিয়ে সহকারী অধ্যাপক পদাবনতি করা হয়। একইসঙ্গে তাঁর গবেষণা-সহযোগী অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সৈয়দ মাহফুজুল হক মারজানকেও দুই বছর একই পদে থাকতে হবে বলে সিদ্ধান্ত দেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট সভা। পরে সেসব সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।