অপরিকল্পিতভাবে পুকুর তৈরি, ৬ মাস ধরে জলাবদ্ধতা
অপরিকল্পিত পুকুর তৈরির কারণে নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার একটি ইউনিয়নের কয়েক হাজার বিঘা ফসলি জমি ও ফলদ বাগান স্থায়ী জলাবদ্ধতার কবলে পড়েছে। এতে কৃষকরা জমিতে ফসল ফলাতে পারছেন না। গাছ মরে ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে ফলদ বাগান।
গুরুদাসপুরের চাপিলা ইউনিয়নের অন্তত আটটি গ্রামের মানুষের ঘর-বাড়ি, তাদের কয়েক হাজার বিঘা ফসলি জমি ও ফলদ বাগান দীর্ঘ ছয় মাস ধরে জলাবদ্ধতার কবলে পড়ে আছে। এলাকার প্রভাবশালী কয়েকজন ব্যক্তি অপরিকল্পিতভাবে ভাটিতে উঁচু পাড়সহ কয়েকটি পুকুর তৈরি করায় বন্ধ হয়ে যায় পানিনিষ্কাশনের পথ। এর ফলে গত বর্ষা মৌসুমে ফসলি জমিতে স্থায়ীভাবে পানি জমে যায়। জলমগ্ন হয়ে পড়ে এলাকার আম, লিচু, সুপারি ও অন্যান্য ফলদ বাগান। জলাবদ্ধতার কারণে এরই মধ্যে অনেক বাগানের গাছ মরে গেছে। দীর্ঘ জলাবদ্ধতার কারণে কৃষকরা রোপা আমনসহ কোনো ফসলই আবাদ করতে পারেননি। ফলে চরম ক্ষতির মুখে পড়েছেন তারা।
সমস্যা সমাধানে চাপিলা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানকে নির্দেশনা দেওয়াসহ নানামুখী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন গুরুদাসপুরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইয়াসমিন আক্তার।
বিস্তারিত দেখুন নাটোর প্রতিনিধি হালিম খানের ভিডিও প্রতিবেদনে :