কেন সামাজিক মাধ্যমগুলোর নিয়ন্ত্রণ চান সালমান?
সালমান খান এখন বলিউডের অন্যতম সুপারস্টার। তাঁর পর্দার লুক ফ্যাশন ট্রেন্ডে রূপ নেয়। পৃথিবীজুড়েই সালমান খানের ভক্ত। তিনি যখন যা-ই বলেন, তা শোনার জন্য উন্মুখ থাকেন ভক্তরা।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও তাঁর ভক্ত-অনুসরণকারীর সংখ্যা অনেক। অনেক অভিনেতার আইকন তিনি। তাঁরা সালমানের সংস্পর্শে থাকতে চান। সম্প্রতি এ তারকা সামাজিক মাধ্যমগুলো নিয়ে কথা বলেছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ে এ সুপারস্টারের মত, চলচ্চিত্রের মতো এ মাধ্যমগুলোরও সেন্সরশিপ থাকা উচিত।
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোর সেন্সরশিপ নিয়ে সালমান বলেন, চলচ্চিত্রের জন্য যেমন সেন্সর বোর্ড আছে, তেমনি সামাজিক মাধ্যমগুলোর জন্য সেন্সর বোর্ড থাকা উচিত। তিনি মনে করেন, অভিযোগযোগ্য কন্টেন্টগুলো খোঁজার জন্য এটা জরুরি।
সালমান খান বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক ব্যবহারকারী আছেন, যাঁরা এটার অপব্যবহার করেন। তাঁরা অন্যের জন্য ক্ষতিকর, এমন কাণ্ড করে বসেন। যাঁরা এ মাধ্যমগুলোর অপব্যবহার করেন, অন্যের ক্ষতি করতেই এ মাধ্যমগুলো ব্যবহার করেন, তাদের জন্য সেন্সরশিপ জরুরি বলে মনে করেন এ অভিনেতা। খবর বলিউড হাঙ্গামার।
তবে সালমান খান খুশি এ কারণে যে, ফেসবুক ও টুইটারের মতো মাধ্যমগুলোতে সেলফ-সেন্সরশিপ নিয়ম আছে।
সালমান বলেন, এই মাধ্যমগুলোর ভালো দিক হচ্ছে খারাপ লাগা কোনো শব্দ বা যে মানুষগুলো ক্ষতির কারণ, তাদের ব্লক করার মাধ্যমে নিজের প্রোফাইল পরিচ্ছন্ন রাখা যায়। তবে সাধারণ মানুষ সেন্সরশিপ নিয়ে কী ভাবছেন, সেটা বিবেচনায় আনাও জরুরি।
সালমান খান এখন ‘ভারত’ ছবির শুটিং নিয়ে ব্যস্ত। আলী আব্বাস জাফর পরিচালিত এ ছবিতে আরো রয়েছেন ক্যাটরিনা কাইফ ও দিশা পাতানি। ‘দাবাং-৩’ ছবির শুটিংও শুরু করবেন তিনি। অন্যদিকে বিতর্কিত টিভি শো বিগ বসের ১২তম সিজনের শুটিং শেষ। কিছুদিনের মধ্যেই অন-এয়ারে যাবে।