রুপচর্চায় অলিভ অয়েলের ৪ ব্যবহার

শত শত বছর ধরে অলিভ অয়েল বিভিন্ন ভাবে ব্যবহৃত হয়ে আছে। সম্প্রতি অনেক প্রসাধনীতে এর ব্যবহার বেড়েছে। অলিভ অয়েলের নানা গুণাগুণ রয়েছে। যার কারণে অলিভ অয়েল খুব জনপ্রিয়। বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের লাইফস্টাইল বিভাগে রুপচর্চায় অলিভ অয়েলের বিভিন্ন ব্যবহার সম্পর্কে বলা হয়েছে।
রুপচর্চায় অলিভ অয়েলের গুরুত্ব অনেক। সংবেদনশীল ত্বকের জন্য অলিভ অয়েল খুব সাহায্যকারী। গবেষকরা বলছে অলিভ ওয়েলে রয়েছে ভিটামিন এ, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বককে সতেজ রাখে। ত্বকে ময়েশ্চারাইজারেরও কাজ করে অলিভ ওয়েল।
· অনেক আগ থেকে চুলের জন্য অলিভ অয়েল ব্যবহার করা হচ্ছে। একটি ডিম ও ২ চা-চামচ অলিভ অয়েল ভাল করে মিশিয়ে নিন। তারপর মিশ্রণটি চুলের গোড়ায় লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এর ফলে চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
· ঠোঁটের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অলিভ ওয়েল উত্তম। এক চা-চামচ চিনি ও লেবুর রসের সঙ্গে অলিভ অয়েল ভাল করে মিশ্রিত করতে হবে। রাতে ঘুমাতে যাবার আগে পরিষ্কার তোয়ালে কিংবা টিস্যু দিয়ে ঠোঁট পরিষ্কার করে তারপর অলিভ ওয়েল লাগান। লিপস্টিক লাগানোর আগেও সামান্য অলিভ অয়েল লাগালে ঠোঁট নরম থাকবে।
· অনেক সময় চোখের মেকআপ পরিষ্কার করা বেশ কষ্টকর হয়ে পড়ে। অলিভ ওয়েল খুব সহজেই চোখ থেকে মেকআপ পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। চোখের মেকআপ তোলার সময় তুলা কিংবা পরিষ্কার নরম কাপড় নিয়ে তাতে সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন। দেখবেন সমস্ত মেকআপ উঠে যাবে।
· কান পরিষ্কার রাখার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকারী মাধ্যম। রাতে ঘুমানোর আগে কয়েক ফোটা অলিভ অয়েল দিলে কানে ময়লা জমতে পারে না।