চার্লসের বিদায়, চাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজ
মাত্র ৩ রানের মাথায় জোড়া উইকেট তুলে দারুণ কিছুর ইঙ্গিত দেয় বাংলাদেশ। মাঝে তানজিম সাকিব কিছুটা খরুচে বোলিং করলেও বেশ ভালোভাবে লড়াইয়ে আছে বাংলাদেশ। এবার শেখ মেহেদী তুলে নিলেন আরও এক উইকেট। দলীয় ৩৩ রানের মাথায় সাজঘরে ফেরালেন ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠা জনসন চালর্সকে। ১২ বলে ২০ রান করেন এই ডানহাতি ব্যাটার।
শুরুতেই বাংলাদেশের জোড়া শিকার
লক্ষ্যটা খুব বড় নয়, মাত্র ১৪৮ রানের। এই মাঝারি পুজি নিয়েও বল হাতে দারুণ শুরু করেছে বাংলাদেশ। নিজের প্রথম ওভারেই ওপেনার ব্রেন্ডন কিংকে ফিরিয়ে স্বস্তি দিলেন তাসকিন। ৫ বল খেললেও ১ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি। প্রথম উইকেটের পর দ্বিতীয় উইকেট পেতেও সময় লাগেনি সফরকারীদের। এবার উইকেটের খাতায় নাম লেখালেন শেখ মেহেদী। তার বলে এগিয়ে এসে শট খেলার চেষ্টা করেন নিকোলাস পুরান। তবে, ফেরেন রানআউট হয়ে। সাজঘরে ফেরার আগে করেন ৬ বলে ১ রান। ৩ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে ক্যারিবীয়রা।
বাংলাদেশের মাঝারি মানের পুঁজি
শুরুর বেহাল দশা দেখে ১৩০ এর ঘর পেরোবে কিনা সেটা নিয়েই ছিল সংশয়। তবে শেখ মেহেদী ও শামীম হোসেন পাটোয়ারীর ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে বাংলাদেশ পেয়েছে মাঝারি মানের পুঁজি। ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেটে বাংলাদেশের রান ১৪৭। দুজনের শেষের লড়াইয়ে কিছুটা মান রক্ষা হয় বাংলাদেশের। ২৯ বলে ৪৯ রানের জুটি গড়েন মেহেদী ও শামীম।