পিসিওএস রোগীদের জন্য পরামর্শ

Looks like you've blocked notifications!
পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম কিশোরী বয়স থেকেই শুরু হতে দেখা যায়। ছবি : সংগৃহীত

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম বা পিসিওএস নারীদের একটি জটিল রোগ। এ রোগে ডিম্বাশয়ের মধ্যে অনেক সিস্ট হয়। সাধারত কিশোরী বয়স থেকে এ সমস্যা শুরু হতে দেখা যায়।

পিসিওএস রোগীদের করণীয় বিষয়ে জানিয়েছেন ডা. ফারজানা দীবা। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনফার্টিলিটি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩৬০৭তম পর্বে সাক্ষাৎকারটি প্রচারিত হয়।

প্রশ্ন : পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম যাঁদের রয়েছে, তাঁদের ক্ষেত্রে আপনারা কী পরামর্শ দেন?

উত্তর : আমরা প্রথমেই ওজন কমাতে বলি। অবশ্যই ওজন এখানে বড় একটি বিষয়। ওজনের ক্ষেত্রে তিনটি বিষয় আমরা বলি। সেগুলো হলো ডায়েট, ব্যায়াম ও ওষুধ। কিশোরীদের ক্ষেত্রে আমরা ওষুধের কথা কম বলি, ডায়েট ও ব্যায়ামের ওপর বেশি জোর দিই। ডায়েট মানে এটি নয় যে ডায়েট কন্ট্রোল করবে। সে খাদ্যাভ্যাস অদলবদল করবে। যেমন, সে যদি ফাস্টফুড অনেক বেশি খায়, সে ক্ষেত্রে আমরা বলি যে এ ধরনের খাবার এড়িয়ে যেতে। কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার যদি বেশি খায়, চকলেট, চিপস, আইসক্রিম বেশি খাচ্ছে, কোল্ড ড্রিংকস বেশি খাচ্ছে, সে ক্ষেত্রে আমরা বলি এগুলো এড়িয়ে ফল, সবজি জাতীয় খাবার বেশি খাবে। গরু বা খাসির মাংস বেশি না খেয়ে মুরগি অথবা মাছ বেশি খাবে।