‘যক্ষ্মা নির্মূলে, ইতিহাস গড়ি সবাই মিলে’

Looks like you've blocked notifications!

বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস আজ,  এ বছরে দিবসটির প্রতিপাদ্য, ‘নেতৃত্ব চাই যক্ষ্মা নির্মূলে, ইতিহাস গড়ি সবাই মিলে’। যক্ষ্মা নির্মূলে সর্ব পর্যায়ে সবার অংশ গ্রহণ, নেতৃত্বে একটি বড় ভূমিকা রয়েছে।

এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩০৩৭তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন। বর্তমানে তিনি বারডেম জেনারেল হাসপাতালে বক্ষ্যব্যাধি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : যক্ষ্মা প্রতিরোধের জন্য নেতৃত্বের কী ভূমিকা রয়েছে?

উত্তর : অবশ্যই ভূমিকা রয়েছে। আপনি যদি নিচ থেকে শুরু করেন, প্রথমে যদি আমরা ইউনিয়ন কাউন্সিলে যাই, এখানে যারা রয়েছে, স্থানীয় প্রশাসন রয়েছে, চেয়ারম্যান রয়েছেন, মেম্বার রয়েছেন, তাদের কাজ মানুষকে সচেতন করা। বলা যে আপনার কাশি হলে আপনি কফ পরীক্ষা করে ফেলেন। আপনার যদি যক্ষ্মার উপসর্গ আসে চিকিৎসকের কাছে চলে যান। তাহলে প্রাথমিক অবস্থায় রোগ নির্ণয় হয়ে যাবে। নির্ণয় হলে চিকিৎসাটা শুরু হয়ে যাবে। যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু হবে, তত তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে। ছড়াবে না সমাজে আর। এরপর উপজেলা লেভেলে হাসপাতাল রয়েছে, চিকিৎসক রয়েছেন, সেই জায়গায় আসবে। বিভিন্ন ওয়ার্ডে, পৌরসভায় ডট সেন্টার রয়েছে। জেলা লেভেলে সব জায়গায় বক্ষ্যব্যাধি হাসপাতাল রয়েছে। আর ঢাকা শহরে বা বিভাগীয় শহরে টারসিয়ারি হাসপাতাল রয়েছে। সেখানে যক্ষ্মা নির্ণয়, চিকিৎসা, প্রতিরোধের পরামর্শ সব রয়েছে। সেই জায়গায় সব করতে পারেন। এর সার্বিক তত্ত্বাবধায়ন করে জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম।

প্রতিটি জায়গা থেকে কাজ করলে নেতৃত্ব দিলে যক্ষ্মা নির্মূল সহজ হবে।