ঈদুল আজহায় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতায় পরামর্শ
ঈদুল আজহায় পশু কোরবানির একটি বিষয় থাকে। কোরবানির পর পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ। অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ থেকে বিভিন্ন রোগ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
কোরবানির সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩১৭৮তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. ছামিদুর রহমান। বর্তমানে তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিশু ও সার্জারি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত।
প্রশ্ন : কোরবানির সময় পরিবেশ কীভাবে ভালো রাখা যায়?
উত্তর : পরিবেশ যদি দূষিত হয়, তাহলে কোরবানির পরেও এর প্রভাবটা থেকে যায়। এর জন্য আমরা যারা বড় আছি, তাদের আসলে একটু এগিয়ে আসতে হবে। এটি আসলে খুব বড় ধরনের বিষয় সেটি নয়। একটু সচেতন হতে হয়। কোরবানির পর রক্তটাকে যদি একটু মাটির নিচে পুঁতে রাখে, বাড়ির আঙিনায় হলে যদি একটু ব্লিচিং পাওডার ছিটিয়ে দেয়, পানি দিয়ে একটু ধুয়ে দেয়, তাহলে সমাধান হয়ে যায়। আর গ্রামে তো প্রচুর জায়গা, একটু পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য খেয়াল রাখতে হবে। হুজুর যাঁরা রয়েছেন, তাঁরাও যদি একটু বলে দেন, তাহলেও কিন্তু হয়। আর শহরে তো পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতাকর্মী রয়েছে। লিফলেট দিয়ে বলা হয়। টেলিভিশনে বলা হয়। আগে থেকে একটু কমে এসেছে। গণসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই।
আমি মনে করি, এ বিষয়ে বড়দের দায়িত্বটা খুব বেশি। একে অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। এগুলো থেকে রোগ ছড়িয়ে যায়।